Ronaldinho lifestory/Ronaldinho biography
রোনালদিনহোর জীবনী-Ronaldinho Gaúcho lifestory
Ronaldinho |
নামঃরোনালদিনহো
পুরো নামঃরোনালদো ডি অ্যাসিস মোরেয়েরা
জন্ম তারিখঃ২১ মার্চ ১৯৮০ (বয়স ৪০)
জন্ম স্থান পোর্তো আলেগ্রে, ব্রাজিল
উচ্চতাঃ১.৮১ মিটার (৫ ফুট ১১ ইঞ্চি)
প্লেয়িং পজিশনঃ আক্রমণ করা মিডফিল্ডার, ফরোয়ার্ড
প্রারম্বিক জীবন
ফুটবলের তীর্থভূমি, জাদুকরদের জন্মস্থান। যেখানে ফুটবলটা হলো ভালবাসা আর প্রতিটা মানুষ সেই ফুটবলের প্রেমিক। এখানে যুগে যুগে কত যে অসাধারণ ফুটবলারের জন্ম হয়েছে তা কি গুনে শেষ করা যাবে?রোনালদো ডি অ্যাসিস মোরেইরার জন্ম ব্রাজিলের রিও গ্র্যান্ডে ডো সুলের রাজ্যের রাজধানী পোর্তো আলেগ্রে শহরে ১৯৮০ সালের ২১ শে মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মা, মিগুয়েলিনা এলি এসিস ডস সান্টোস। একজন প্রাক্তন বিক্রয়কর্মী যিনি নার্স হওয়ার জন্য পড়াশোনা করেছিলেন।তাঁর পিতা জোয়াও ডি অ্যাসিস মোরেইরা ছিলেন স্থানীয় ক্লাব এস্পোর্তে ক্লুব ক্রুজেইরো (বৃহত্তর ক্রুজেইরো এস্পোর্তে ক্লাবের সাথে বিভ্রান্ত হওয়ার জন্য নয়) এর শিপইয়ার্ড কর্মী এবং ফুটবলার।তার ডাক নাম ছিল ‘গাউচো’।তার বাবা জোসে মোরেইরাও স্থানীয় এক ক্লাবের ফুটবলার ছিলেন। ব্রাজিলের অন্যান্য পরিবারগুলোর মত দিনহোর পরিবারও ছিল ফুটবলের পূজারি। তার পরিবারে সবসময় ফুটবল নিয়ে আলোচনা চলত। দুঃখের বিষয় রোনালদিনহোর বয়স যখন মাত্র আট বছর তখন তার বাবা পারিবারিক এক সুইমিং পুলে সাঁতার কাটতে গিয়ে হার্ট অ্যাটাকে মারা যান।
ফুটবল প্রেম
আট বছর বয়স থেকেই রোনালদিনহোর ফুটবলীয় প্রতিভার প্রকাশ পেতে শুরু করে। তার বলের উপড় নিজের নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা, গতিশীল ফুটবল নিয়ে নতুন নতুন কলা-কৌশলে সবাই মুগ্ধ হয়ে যেত। খুব ছোট বয়সেই রোনালদিনহো তার চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশ বড় বড় খেলোয়াড়দের সাথে খেলার সুযোগ পেয়ে যান।তাই বয়সে খুব ছোট হওয়াই আসল নাম রোনাল্ড হওয়ার পরও তাকে ডাকা হত “রোনালদিনহো” বলে যার অর্থ করলে দাঁড়ায় “ছোট রোনাল্ড”।রোনালদিনহোকে প্রথম সবাই চিনতে পারে যখন রোনালদিনহোর বয়স ছিল মাত্র ১৩ বছর। এক স্থানীয় দলের সাথে রোনালদিনহোর দল ২৩-০ গোলে জয় লাভ করে এবং ধারণা করুন তো রোনালদিনহো কয়টি গোল দিয়েছিল সেই ম্যাচে?
হ্যাঁ, গুনে গুনে ২৩ টি। ২৩ টি গোলের সবগুলো তিনি নিজে একাই করেছিলেন। এর কিছুদিন পর ১৯৯৭ সালে রোনালদিনহো ডাক পেলেন ব্রাজিলের অনূর্ধ্ব-১৭ এর যুব বিশ্বকাপের দলে। ব্রাজিল চ্যাম্পিয়ান হল। রোনালদিনহো হলেন টুর্নামেন্টের ৩য় সেরা। পেলেন ব্রোঞ্জ বল। এই বিশ্বকাপে দিনহো মোট দুটি গোল করেছিলেন। সবাই শুনতে পেলো অনাগত এক ফুটবল বিস্ময়ের আগমনী বার্তা।
Ronaldinho |
রোনালদিনহোকে দলে ভেরাতে ব্রাজিলের বড় বড় ক্লাবগুলো ছোটাছুটি শুরু করে দিলো। কিছুদিনের মাঝেই ব্রাজিলের অন্যতম সেরা ক্লাব গ্রেমিও রোনালদিনহোকে চুক্তিবদ্ধ করে ফেলতে সক্ষম হলো। গ্রেমিওর যুব দলে নিজের ক্যারিয়ার শুরু করলেন রোনালদিনহো। ১৯৯৮ সালে সিনিয়র দলে অভিষেক ঘটল তার। খেললেন ব্রাজিলের ঘরোয়া লীগ ‘কোপা লিবার্তাদোরেসে’।১৯৯৯ সালে গ্রেমিয়ের হয়ে তিনি ৪৮ ম্যাচেই করে বসেন ২৩ টি গোল। এত অল্প বয়সে এমন সাফল্য খুব কমই দেখা যায়। এ সময় রোনালদিনহোর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ম্যাচটি ছিল ‘ইন্টারনেসিওন্যালের’ বিপক্ষে। ইন্টারনেসিওন্যালে তখন খেলতেন ব্রাজিলের ১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক কার্লোস দুঙ্গা। খেলার এক পর্যায়ে দুঙ্গার মাথার উপড় দিয়ে বল ফ্লিক করেন রোনি।সেই ম্যাচেই আরেকবার চমৎকার ড্রিবলিঙ্গে দুঙ্গাকে বোকা বানিয়ে জয়সূচক গোল করেছিলেন রোনালদিনহো।
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার
Ronaldinho |
ব্রাজিলে মাত্র কয়েকজন ফুটবলার আছেন যারা সকল পর্যায়ের আন্তর্জাতিক বয়সভিত্তিক দলে খেলেছেন। তাদের মাঝে রোনালদিনহো একজন। ১৯৯৯ সালে দিনহো সাউথ আমেরিকান যুব চ্যাম্পিয়ানশিপে ব্রাজিলের প্রতিনিধিত্ব করেন। এই প্রতিযোগীতায় তিনি মোট ৩ টি গোল করেছিলেন। এর ফলে ব্রাজিল ফিফা যুব বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পায়। নাইজেরিয়ায় অনুষ্ঠিত ফিফা যুব বিশ্বকাপেও দিনহো মোট ৩ টি গোল করেছিলেন। এ টুর্নামেন্টে ব্রাজিল কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছিলো।
তার এই ধারাবাহিক সাফল্যের ফলে ২৬ জুন,১৯৯৯ সালে লাটভিয়ার সাথে এক খেলায় ব্রাজিলের সিনিয়র টিমে রোনালদিনহোর অভিষেক ঘটে। তখন দিনহোর বয়স মাত্র ১৯ বছর। ব্রাজিলের ঐতিহ্যবাহী হলুদ জার্সি গায়ে জড়ালেন রোনালদিনহো। হাতে তুলে নিলেন সাম্বার পতাকা। লাটভিয়াকে ৩-০ গোলে হারালো ব্রাজিল। দিনহো একাই করলেন ২ গোল। ১৯৯৯ এর কোপা আমেরিকার ব্রাজিল দলে ডাক পেয়ে গেলেন তিনি। স্বপ্নের শুরুটা করলেন স্বপ্নের মতই।
১৯৯৯ সালের কোপা আমেরিকায় করলেন ১ গোল। ব্রাজিল হলো চ্যাম্পিয়ান। কোপা আমেরিকা কাপে চুমু এঁকে দেয়ার সুযোগ পেলেন রোনালদিনহো। তাও মাত্র ১৯ বছর বয়সে। ভাগ্যবান রোনালদিনহো। আসলেই কি তাই? নাকি ব্রাজিলই ভাগ্যবান রোনালদিনহোর মত ফুটবলারকে পেয়ে?১৯৯৯ ফিফা কনফেডেরেশান কাপ। শুধুমাত্র ফাইনাল বাদে সব ম্যাচে একের পর এক গোল করলেন রোনালদিনহো। সৌদি আরবের সাথে ৮-২ গোলে জেতা ম্যাচে করলেন হ্যাট্রিক।ফাইনালে গোল পেলেন না রোনালদিনহো। মেক্সিকোর কাছে হেরে গেলো ব্রাজিল। রোনালদিনহো জিতলেন টুর্নামেন্ট সেরার গোল্ডেন বলের পুরস্কার। সবচেয়ে বেশি গোল করে গোল্ডেন বুটও নিজের করে নিলেন।২০০০ সালে রোনালদিনহো ব্রাজিলের অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে প্রি-অলিম্পিক টুর্নামেন্টে অংশ নেন। এ প্রতিযোগীতার ৭ ম্যাচে ৯ গোল করে দলকে চ্যাম্পিয়ান করেন।
২০০২ সালে রোনালদিনহো ব্রাজিলের জার্সি গায়ে তার প্রথম বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন। রোনাল্ড আর রিভালদোর সাথে জুটি বাঁধলেন রোনালদিনহো। এর আগেও এ ত্রয়ী ব্রাজিলকে কোপা আমেরিকার চ্যাম্পিয়ান বানিয়েছিল। তাই এ ত্রয়ীর উপড় ভরসা একটু বেশিই ছিল। এ বিশ্বকাপে ৫ ম্যাচে ২ গোল করেন রোনালদিনহো। এছাড়াও তিনি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ অ্যাসিস্ট করেছিলেন।
২১ জুন বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে রোনালদিনহো সম্ভবত বিশ্বকাপে নিজের সবচেয়ে অসাধারণ ম্যাচটি খেলেছিলেন। ২৩ মিনিটের মাথায় ইংল্যান্ডের মাইকেল ওয়েন গোল করে ফেললে ব্রাজিল চলে যায় ব্যাক ফুটে। হাফ টাইম প্রায় শেষ। হঠাৎই মাঝ মাঠে বল পেয়ে গেলেন এই ম্যাজিশিয়ান। ইংল্যান্ডের ডিফেন্স ভেদ করে দৌড় দিলেন রোনালদিনহো। ইংল্যান্ডের সেরা ডিফেন্ডার অ্যাসলে কোল রোনালদিনহোর সামনে চলে এলেন।
নিজের ট্রেডমার্ক স্টেপ ওভার করে কোলকে বোকা বানিয়ে ফেললেন আমাদের রোনালদিনহো। পেনাল্টি এরিয়ার একটু আগে থেকে বলটি বাড়িয়ে দিলেন রিভাল্ডোকে। এবং গোল!!! ১-১ এ সমতা! কিছুক্ষণ পরেই পরের হাফের খেলা শুরু হয়ে গেলো। ৫০ মিনিটের খেলা শেষ। ব্রাজিলের ফ্রিকিক। ফ্রিকিক নেবেন রোনালদিনহো। প্রায় ৪০ গজ দূর থেকে!! গোল হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে। কিন্তু তিনি যে রোনালদিনহো।
সোনায় মোড়ানো জাদুর পা নিয়ে মর্ত্যে এসেছেন তিনি সে কথা যেনো ভুলে গিয়েছিলেন ইংল্যান্ডের গোল রক্ষক ডেভিড সিম্যান। বলটিকে অদ্ভুত এক সৌন্দর্যে বাঁকিয়ে শূন্যে ভাসিয়ে দিলেন ম্যাজিশিয়ান। এ বলটি জালে না ঢুকলেও যে পাপ হত!!! বাম পাশের কোণা দিয়ে জালে ঢুকে গেলো বল। ২-১!! ব্রাজিল লিড পেলএবং শেষ পর্যন্ত দিনহোর জাদুকরী অ্যাসিস্ট আর অনিন্দ্য সুন্দর ফ্রিকিকেই বিশ্বকাপের সেমি ফাইনালে পৌঁছে গেলো ব্রাজিল।
জার্মানীর সাথে ফাইনালের ব্রাজিল দলেও মাঠে নেমেছিলেন তিনি। ব্রাজিল জেতে তাদের রেকর্ড ৫ম বিশ্বকাপ। প্রথম বিশ্বকাপেই সোনার কাপটিতে নিজের ঠোঁটের চুমু এঁকে দিলেন ‘গাউচো’।এরপর ২০০৫ সালে রোনালদিনহোকে ব্রাজিল ফুটবল সেনাদের সেনাপ্রধান হিসেবে ঘোষণা করা হলো। হাতে ঢুকিয়ে নিলেন ক্যাপ্টেনের আর্ম ব্যান্ড। চলে আসল ২০০৫ এর কনফেডারেশান কাপ। সেমি ফাইনালে ব্রাজিলের খেলা পড়ে স্বাগতিক জার্মানির সাথে।ব্রাজিল এ ম্যাচ ৩-২ গোলে জেতে। দিনহো করেন ১ গোল।
world cup |
ফাইনাল ম্যাচ চিরপ্রতিদ্বন্দী আর্জেন্টিনার সাথে। আর্জেন্টিনা ৪-১ গোলে হেরে যায়। ১ গোল করে দিনহো হলেন ফাইনালের ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ। গোটা টুর্নামেন্টে দিনহো করেছিলেন ৩ গোল। মোট ৯ গোল করে এ টুর্নামেন্টের “অল টাইম হায়েস্ট স্কোরার” হয়ে যান তিনি। ক্যাপ্টেন হিসেবে ব্রাজিলকে জেতালেন কনফেডারেশান কাপ।
২০০৬ এর বিশ্বকাপ ছিল ব্রাজিল সমর্থকদের জন্য এক হতাশার বিশ্বকাপ। রোনালদিনহো এই বিশ্বকাপে কোন গোল পান নি। করেছিলেন মাত্র ১ টি অ্যাসিস্ট। কোয়ার্টার ফাইনালে ফ্রান্সের কাছে ১-০ গোলে হেরে বিশ্বকাপ মিশন শেষ করে ব্রাজিল। দিনহো খেললেন তার জীবনের সবচেয়ে বাজে বিশ্বকাপ।২০০৫ এর কনফেডেরেশান কাপের পর থেকে প্রায় ২ বছর ধরে ব্রাজিলের জার্সি গায়ে গোলবিহীন ছিলেন এই জাদুকর। অনেকেই তার বিরুদ্ধে ব্যক্তি জীবনে উশৃঙ্খল জীবন যাপনের অভিযোগ আনেন। ২০০৮ সালের বেইজিং অলিম্পিকে সিনিয়র খেলোয়াড় হিসেবে ব্রাজিল অলিম্পিক টিমে যোগ দেন রোনালদিনহো। তাকে ব্রাজিল অলিম্পিক টিমের ক্যাপ্টেন করা হলো। কোয়ার্টার ফাইনালে ২ গোল করে দলকে সেমি ফাইনালে তুললেন রোনি। সেমি ফাইনালে রোনালদিনহোর ব্রাজিলের প্রতিপক্ষ মেসির আর্জেন্টিনা। এই টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ান আর্জেন্টিনার কাছে হেরে যায় ব্রাজিল। ব্রাজিল এই অলিম্পিকে ব্রোঞ্জ মেডেল জেতে।
২০১০ বিশ্বকাপে রোনালদিনহোর ফর্ম থাকার পরও কোচ দুঙ্গা তাকে দলে জায়গা দেন না। তারপরও ২০১৩ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময় থেমে থেমে দলে ডাক পেয়েছেন তিনি। কিন্তু ২০১৩ সালের কনফেডেরেশান কাপে তাকে দলে ডাকা হয় না। এমনকি ২০১৪ সালে স্কোলারির বিশ্বকাপ দলেও আর জায়গা পাননি তিনি। এর পর আর কখনই ব্রাজিলের জার্সি গায়ে দেখা যায়নি এ নক্ষত্রকে।ক্লাব ক্যারিয়ারেও বেশ উজ্জ্বল ছিলেন রোনালদিনহো। কিন্তু শুধু ব্রাজিলের জার্সি গায়েই তার যা কীর্তি সেটাই কিংবদন্তীতুল্য।ফুটবল মহাবিশ্বের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম।টোটাল ফুটবলার বলতে যা বুজায় সেটাই হলেন রোনালদিনহু!৫ ফুট ১১ ইঞ্চি লম্বা ফুটবল বিশ্বের এই জাদুকরী শিল্পী ১৯৮০ সালের আজকের এই দিনে জন্মগ্রহণ করেন সাম্বার দেশ ব্রাজিলের পর্তো আলেগ্রি শহরে!
Ronaldinho |
- ফুটবলের এই ম্যাজিশিয়ানের ইয়ুথ ক্যারিয়ার শুরু হয় ব্রাজিলের #গ্রেমিও ক্লাবে।
- গ্রেমিও ক্লাবে ১৯৮৭-১৯৯৮ সাল পর্যন্ত ১০ বছর যুবা দলে খেলার পর ১৯৯৮ সালে গ্রেমিও মূল দলে খেলা শুরু করেন।
- ১৯৯৮-২০০১ সাল পর্যন্ত গ্রেমিও ক্লাবের হয়ে মোট ৫২ ম্যাচে ২১ গোল করে গ্রেমিও থেকে ২০ বছর বয়সে প্যারিস সেইন্ট জার্মান(পিএসজি) তে চলে আসেন ফুটবলের এই রাজপুত্র!
- ২০০১-২০০৩ সাল পর্যন্ত পিএসজির হয়ে ৫৫ টি ম্যাচে ১৭ গোল করার পর ২০০৩ সালে বিশ্বের সেরা ক্লাব বার্সেলোনায় যোগ দেন ফুটবলের এই মহারথী।
- ২০০৩ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত রঙ্গিন ক্যারিয়ারে মোট ১৪৫ ম্যাচে ৭০ গোল করেন।
- ২০০৮ সালে বার্সেলোনা থেকে ইতালির মিলানে চলে যান।
- ২০০৮-২০১১ সাল পর্যন্ত মিলানের হয়ে ৭৬ ম্যাচে ২০ গোল করেন রোনালদিনহু।
- তার পর একে একে ২০১১ থেকে ২০১২ সালে #ফ্লামিনগোর হয়ে ৩৩ ম্যাচে ১৫ গোল।
- অ্যাতলেটিকো_মিনেইরোর হয়ে ২০১২-২০১৪ সাল পর্যন্ত ৪৮ ম্যাচে ১৬ গোল করেন।
- কোয়েরিতারোর হয়ে ২০১৪-১৫ সিজন পর্যন্ত ২৫ ম্যাচে ৮ গোল করেন।
- ফ্লুমিনেনসের হয়ে জীবনের শেষ ৭ ম্যাচ খেলে কোনো গোল করেন নি!
অর্জন
magical Ronaldinho |
ক্লাবের হয়ে অর্জন সমূহ:
পিএসজি:
UEFA Intertoto Cup (2001)
বার্সেলোনার হয়ে:
LaLiga: 2004-05, 2005-06
Supercopa de Espana :2005, 2006
UEFA Champions League: 2005-06
মিলানের হয়ে:
Serie A : 2010-11
এফসি ফ্লামেনগোর হয়ে:
Campeonato Carioca: 2011
Taca Guanabara:2011
Taca Rio: 2011
অ্যাতলেটিকো মিনেইরোর হয়ে:
Campeonato Mineiro: 2013
Copa Libertadores: 2013
Rrcopa Sudamericana: 2014
লিজেন্ডদিনহুর ইন্টারন্যাশনাল অর্জনসমূহ
- ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপ :১৯৯৭
- কোপা আমেরিকা: ১৯৯৯
- ফিফা বিশ্বকাপ: ২০০২
- ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ :২০০৫
- অলিম্পিক ব্রোঞ্জ মেডেল : ২০০৮
ব্যক্তিগত অর্জনসমূহ
- কনফেডারেশন্সস কাপ গোল্ডেন বল: ১৯৯৯
- কনফেডারেশন্সস কাপ গোল্ডেন শু: ১৯৯৯
- সাউথ আমেরিকান টিম অফ দ্যা ইয়ার: ১৯৯৯
- লা-লীগা বেস্ট ফরেইন প্লেয়ার: ২০০৩-০৪, ২০০৫-০৬
- ফিফা বর্ষসেরা প্লেয়ার: ২০০৪, ২০০৫
- উয়েফা টিম অফ দ্যা প্লেয়ার: ২০০৪, ২০০৫, ২০০৬
- উয়েফা ক্লাব ফরওয়ার্ড অফ দ্যা ইয়ার : ২০০৪-০৫
- ফিফা কনফেডারেশন্স ব্রোঞ্জ বল: ২০০৫
- ব্যালন ডি অর: ২০০৫
- অন-জ ডি অর: ২০০৫
- ফিফপ্রো ওয়ার্ল্ড প্লেয়ার অফ দ্যা ইয়ার: ২০০৫,২০০৬
- উয়েফা ক্লাব ফুটবলার অফ দ্যা ইয়ার: ২০০৫-০৬
- ফিফা ক্লাব ওয়ার্ল্ড কাপ ব্রোঞ্জ বল: ২০০৬
- ফিফা ওয়ার্ল্ড প্লেয়ার অফ দ্যা ইয়ার ব্রোঞ্জ এওয়ার্ড: ২০০৬
- গোল্ডেন ফুট: ২০০৯
Ronaldinho |
Share with your friends if you love our-Expose Lifestyle
For more Visit -Expose Lifestyle
Hope you liked this Ronaldinho lifestory biography, and if you have any queries or suggestions regarding the same, feel free to comment below.
No comments