Header Ads

Header ADS

Taylor Swift-lifestory/Taylor Swift biography

টেইলর সুইফটয়ের জীবনী- Taylor Swift lifestory/Taylor Swift biography

Taylor Swift


নামঃটেইলর সুইফট
জন্ম নামঃটেইলর অ্যালিসন সুইফট
জন্মঃ১৩ ডিসেম্বর ১৯৮৯ (বয়স ৩০)
ওয়াইয়োমিসিং, পেনসিলভ্যানিয়া, যুক্তরাষ্ট্র
ধরনঃকান্ট্রি,পপ
পেশাঃগায়ক-গীতিকার, গিটার বাদক, অভিনেত্রী
বাদ্যযন্ত্রসমূহঃভোকাল, গিটার, পিয়ানো, ইউকালাইলি, ১২ তারের গিটার
কার্যকালঃ২০০৬ – বর্তমান
লেবেলঃবিগ মেশিন রেকর্ডস





প্রাথমিক জীবন

টেইলর সুইফটের জন্ম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যে। তার বাবার নাম স্কট সুইফট, যে পেশায় একজন শেয়ার ব্যবসায়ী। সুইফটের মার নাম অ্যান্ড্রি। সুইফটের একটি ছোট ভাই আছে, নাম অস্টিন।সুইফট যখন চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ত, তখন সে একবার জাতীয় পর্যায়ে কবিতা আবৃতিতে পুরস্কার অর্জন করে। সে যে কবিতাটা আবৃতি করেছিল তা ছিল তিন পৃষ্ঠার এবং এর শিরোনাম ছিল “মনস্‌টার ইন মাই ক্লোসেট”।টেইলর সুইফট এনবিসির স্থানীয় স্যাটারডে নাইট লাইভের একজন সদস্য ছিল। সে এ ব্যাপারে ছোটদের কমেডি গ্রুপ থিয়েটার কিডস্‌ লাইভ দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়। এসময় তার হাস্যরসাত্মক চরিত্রাভিনেত্রীর প্রতিভা প্রস্ফুটিত হয়। কারাওকেতে সুইফটের কৃতিত্ব দেখে গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিক ক্রেমার তার মাকে কান্ট্রি সঙ্গীতের সুইফটকে উপর শিক্ষা দেওয়ার পরামর্শ দেয়। এসময় ক্রেমার এক স্থানীয় দোকানে ছোটদের কারাওকে দিয়ে কান্ট্রি সঙ্গীতের আসরের আওয়োজন করে।প্রতি সপ্তাহের শেষ দিন রাত্রিতে এই আওয়োজন হত। এখানে সুইফট অসাধারণ নৈপুন্য প্রদর্শন করে। এরপর সুইফট প্রায়ই স্থানীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও সঙ্গীতের আসরে কান্ট্রি সঙীত গাইত। তার প্রথম উল্লেখযোগ্য সঙ্গীতানুষ্ঠান ছিল একটি মেলাতে যেখানে স্থানীয় শিল্পী প্যাট গ্যারেট গান করে।


গান লেখায় আগ্রহ

সুইফট এক কম্পিউটার মিস্ত্রির কাছ থেকে গিটার প্রথম তিন কর্ড বাজানো শেখে। এরপর সে তার প্রথম গান “লাকি ইউ” রচনা করে।সে নিয়মিত গান লিখত। এই কাজকে সে তার স্কুলের প্রতি অনিচ্ছা প্রকাশের উপায় মনে করত। অন্য বাচ্চারা তার সাথে খারাপ ব্যবহার করবে এই ভেবে সুইফট তাদেরকে নিয়েও গান লিখত।


গানের জগতে সুইফট

Taylor Swift
১০ বছর বয়স থেকেই টেইলর সুইফট বিভিন্ন স্থানীয় অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করতেন। লে অ্যান রাইমস এর ‘বিগ ডিল’ গেয়ে একটি লোকাল ট্যালেন্ট প্রতিযোগিতা জিতে নেন তিনি। ১২ বছর বয়সেই তিনি গিটারের তারের উপর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেন। একই সময়ে গান লিখতেও শুরু করেন ছোট্ট টেইলর। তার প্রথম লেখা গান ছিল ‘লাকি ইউ’। লেখালেখির হাতটা ভালোই ছিল তার; স্কুলে পড়ার সময় জাতীয় কবিতা প্রতিযোগিতায় অংশও নিয়েছিলেন। ‘মনস্টার ইন মাই ক্লোজেট’ নামের কবিতাটি লিখে জাতীয় পুরষ্কার অনায়াসে বাগিয়ে নেন মাধুকরী টেইলর। শুধু তা-ই নয়, সেই ১২ বছর বয়সেই টেইলর ৩৫০ পৃষ্ঠার একটি উপন্যাসও লিখেছিলেন। কিন্তু এটি তিনি প্রকাশ করেননি।কানাডীয় কান্ট্রি সঙ্গীতশিল্পী শানায়া টোয়েইন টেইলর সুইফটকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে।এছাড়া সুইফট লিয়েন রাইমস, টিনা টারনার, ডলি পার্টন-এর গানও সুইফটকে প্রভাবিত করে। তার দাদি ছিল পেশাদার অপেরা শিল্পী।টেইলরের আগ্রহ ক্রমাগত কান্ট্রি সঙ্গীটের দিকে ঝুকে পড়ে এবং খ্যাতিমান কান্ট্রি সঙ্গীতশিল্পী প্যাটসি ক্লাইনের বিশেষ ভক্ত ছিল সে।

১১ বছর বয়সে সুইফট তার কারাওকে দিয়ে গাওয়া সঙ্গীত বিতরণের মাধ্যমে কোন রেকর্ড কোম্পানির সাথে চুক্তির আশায় প্রথম নাশভিলে যায়। শহরের প্রায় প্রতিটি কোম্পানিতেই সে তার গাওয়া গান জমা দেয় এবং সবাই তাকে ফিরিয়ে দেয়।পেনসিলভানিয়াতে ফেরার পর সুইফটকে ইউ.এস. ওপেন টেনিস ট্যুরনামেন্টে গান গাওয়ার জন্য বলা হয়। এ অনুষ্ঠানে সুইফট জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করে যা মানুষের ব্যাপক দৃষ্টি আকর্ষণ করে।১২ বছর বয়সে সুইফট ১২ স্ট্রিং-এর গিটারে গান গাওয়া আরম্ভ করে এবং তার গান লেখাও অব্যাহত রাখে।

সে নিয়মিত নাশভিলে যেত এবং স্থানীয় গীতিকারদের সাথে গান লিখত। সে যখন ১৪ তে পা দিল, তখন তার পরিবার নাশিভিলের উপশহর এলাকায় বসবাসের সিদ্ধান্ত নিল।এরপর সুইফট নাশভিলের গীতিকারদের সম্মেলন স্থান, ব্লুবার্ড ক্যাফেতে সাথে গান লেখা আরম্ভ করলো। এখানে সুইফট স্কট বার্কেটের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হন। স্কট সুইফটকে তার সদ্য প্রতিষ্ঠিত রেকর্ড কোম্পানি বিগ মেশিন রেকর্ডের সাথে চুক্তি সম্পন্ন করেন। ১৪ বছর বয়সে টেইলর সুইফটকে সনি মিউজিক পাবলিশিং গ্রুপ ভাড়া করে, সুইফটই সবচেয়ে কম বয়েসী যিনি এই সুযোগ পান।



সঙ্গীত কর্মজীবনে সুইফট
Taylor Swift

২০০৬ এর অক্টোবরে বের হয় ‘Taylor Swift’ নামে টেইলরের প্রথম অ্যালবাম। এই অ্যালবামটি বিলবোর্ডে ৫ম স্থান দখল করে নেয় আর এর গানগুলো ১৫৭ সপ্তাহ ধরে চলতে থাকে। ১৬ বছরের টেইলর এরপর নিজের ক্যারিয়ার তৈরি করতে থাকেন ‘Our song’, ‘Tear drops on my guitar’, ‘You belong with me’ এর মতো অনন্য সব গান দ্বারা। কিশোরী মনের অনুভূতি, একেবারে সাদামাটা মনের কথা সোজাসাপ্টা ভাষায় এভাবে হয়তো আর কেউ উপস্থাপন করতে পারেনি আগে। অদ্ভুত এক সারল্য আছে তার গানগুলোয়।টিনএজারদের মধ্যে সাড়া জাগাতে তাই বেগ পেতে হয়নি টেইলরের। ‘Our song’ গানটির মাধ্যমে টেইলর কোনো প্রথম স্থান দখল করা কান্ট্রি সং এর সবচেয়ে কমবয়সী গায়িকা ও গীতিকার হিসেবে পরিচিত হন।এরপর একে একে আসতে থাকে টেইলরের অনবদ্য একেকটি অ্যালবাম। ২০০৮-এ আসে তার ‘Fearless’। কান্ট্রি মিউজিকের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক অ্যাওয়ার্ড অর্জন করা অ্যালবাম এই ‘Fearless’। একইসাথে আমেরিকা, কানাডা ও নিউজিল্যান্ডের মিউজিক চার্টে প্রথম স্থান দখল করে নেয় এটি। এই অ্যালবামের ‘Love Story’ টেইলরের ১ম স্থান দখলকারী একক বা সিংগেল হয় অস্ট্রেলিয়ায়। কানাডায় অনুরূপ ১ম স্থানে আসে একই অ্যালবামের ‘Today was a fairy tale’।

টেইলরের ৩য় অ্যালবাম ‘Speak Now’ আসে ২০১০-এ। এর সবগুলো টেইলরের নিজের লেখা। এটিও প্রকাশিত হওয়ার পরপরই আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা ও নিউজিল্যান্ডে চার্টের ১ম স্থান দখল করে। এই অ্যালবামের ‘Mine’, ‘Back to December’, ‘Mean’ ঘুরতে থাকে সবার মুখে মুখে।নিজের রাজ্যে অদ্বিতীয় হয়েই যেন এসেছিলেন টেইলর সুইফট। রেকর্ড ভাঙার, নতুন রেকর্ড গড়ার আর প্রথম স্থান নিজের দখলে রাখার ধারা অব্যাহত রইল তার পরবর্তী অ্যালবামগুলোর মধ্যে দিয়ে। ২০১২ সালে এলো ৪র্থ অ্যালবাম ‘Red’। এর ১৬টি গানের মধ্যে ৯টি টেইলরের লেখা। ‘We are never ever getting back together’, ‘I knew you were trouble’ এই অ্যালবামের উল্লেখযোগ্য গান। এই অ্যালবাম দিয়ে টেইলর দেখিয়ে দেন শুধু কান্ট্রি মিউজিকে নয়, ড্যান্স পপ, হার্টল্যান্ড রক ও ডাবস্টেপ ট্র্যাকেও তিনি সমান পারদর্শী। ‘Red’ এর মাধ্যমে টেইলর প্রথম নারী শিল্পী হিসেবে ২ মিলিয়ন অ্যালবাম বিক্রি হওয়ার গিনেস রেকর্ডে নাম লেখান।২০১৪ সালে টেইলর নিয়ে আসেন ‘১৯৮৯’; উল্লেখ্য, এটি তার জন্মসাল। এটি প্রকাশের মাধ্যমে প্রথম নারী হিসেবে পরপর তিনটি অ্যালবামের এক মিলিয়নের বেশি কপি বিক্রি হওয়ার রেকর্ড করেন টেইলর।

Taylor Swift
টেইলরের ৬ষ্ঠ অ্যালবাম ‘Reputation’ প্রকাশিত হয় ২০১৭ সালের নভেম্বরে। এই অ্যালবামের ‘Look what you made me do’, ‘I did something bad’, ‘Don’t blame me’ এখনও শ্রোতাদের মাতিয়ে যাচ্ছে। এড শিরানের সাথে মিলে গাওয়া ‘End Game’ এই অ্যালবামের অন্যতম চমক।একজন সুকন্ঠী গায়িকার সাথে সাথে টেইলর একজন অসাধারণ অভিনেত্রীও। ২০০৯-এ ‘হানা মনটানা’ মুভিতে টেইলর অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন। ২০১০ সালে ‘ভ্যালেন্টাইনস ডে’ মুভিতে জেসিকা অ্যালবা, অ্যানি হ্যাথওয়ে, ব্র্যাডলি কুপারের পাশাপশি টেইলর অভিনয় করেন। তার মনোমুগ্ধকর উপস্থিতি ও অভিনয় এককথায় তুলনাবিহীন। এছাড়া নিজের অভিনীত মিউজিক ভিডিওগুলোও টেইলরের অভিনয় প্রতিভার অনন্য নিদর্শন। ‘Love Story’ গানের ভিডিওতে সেই সোনালী চুলের রাজকুমারী বা ‘Crazier’ এর সেই গিটার হাতে সুরের ঢেউ তোলা স্টেজ শিল্পী বা ‘You belong with me’ এর সেই গোবেচারা চশমিশ মেয়েটা, অথবা ‘Bad Blood’ এর দুরন্ত অবতার সব রূপেই নিজেকে সমান সুচারুরূপে ফুটিয়ে তুলেছেন টেইলর। সদ্য বেরোনো ‘Reputation’ অ্যালবামের ‘Look what you made me do’ গানের ভিডিওতে টেইলরকে একইসাথে বহুরূপে দেখা যায়। এর মধ্যে জোম্বি রূপেও টেইলর উপস্থিত হয়েছেন। যেকোনো অবতারেই দুর্দান্ত মানিয়ে যান তিনি।


পছেন্দের বিষয়

৫ ফুট ১০ ইঞ্চি উচ্চতার টেইলর যতটা কমনীয়, ঠিক ততটাই দুর্দান্ত। তার ৯ মাস বয়সে তার মা তাকে ঘোড়ার পিঠে চাপিয়ে দিয়েছিলেন। সেই থেকে ঘোড়ার প্রতি যেন আলাদা টান তৈরি হয়ে যায় তার। ছোটবেলায় ‘জিঞ্জার’ নামে তার একটা টাট্টু ঘোড়াও ছিল। ঘোড়দৌড় এখন তার প্রধান শখ। বেশ কিছু ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতায় বিজয়ীও হয়েছেন টেইলর। এছাড়া বই পড়তে ভালোবাসেন টেইলর। রহস্য কাহিনী তার বেশি পছন্দ। আগাথা ক্রিস্টির ‘Murder on the Orient Express’ ও ‘And Then There Were None’ তার সবচেয়ে প্রিয় বই। এছাড়া তার প্রিয় বইয়ের তালিকায় আছে ‘The Hunger Games’ এবং ‘To Kill a Mockingbird’। ‘The Hunger Games’ মুভিতে টেইলরের দেয়া ‘Safe and Sound’ ও ‘Eyes Open’ নামে দুটি গান আছে। যেকোনো ডিজনি মুভি এবং ডিজনি সম্পর্কিত সবকিছুই টেইলরের প্রিয়।


অন্যান্য উদ্যোগ


  • মানবপ্রীতি
  • রাজনীতি
  • পণ্য অনুমোদন
  • প্রভাব



অ্যালবামের তালিকা

স্টুডিও অ্যালবাম
fearless




  • টেইলর সুইফট (২০০৬)
  • ফিয়ারলেস (২০০৮)
  • স্পিক নাউ (২০১০)
  • রেড (২০১২)
  • ১৯৮৯ (২০১৪)
  • রেপ্যুটেশন (২০১৭)
  • লাভার (২০১৯)





লাইভ অ্যালবাম

live paris


  • কানেক্ট সেট (২০০৭)
  • আইটিউন লাইভ ফ্রম সোহো (২০০৮)
  • স্পিক নাউ ওয়ার্ল্ড টুর - লাইভ (২০১১)



এক্সটেন্ডেড প্লে


  • সাউন্ডস অফ দ্যা সিজন : দ্যা টেইলর সুইফট হলিডে কালেকশন (২০০৭)
  • র‍্যাপসোডি অরিজিনালস (২০০৭)
  • বিউটিফুল আইস (২০০৭)



চলচ্চিত্রের তালিকা


  • ভালোবাসা দিবস/Valentine's (২০১০)
  • দ্যা লোরাক্স/The Lorax  (২০১২)
  • দাতা/The Giver (২০১৪)
  • বিড়াল/cat(২০১৯)
  • মিস আমেরিকা/Miss Americana (2020)



ট্যুর
Red tour



  • নির্ভীক ভ্রমণ/Fearless Tour(২০০৯-২০১০)
  • এখন ওয়ার্ল্ড ট্যুর বলুন/Speak Now World Tour (২০১১-২০১২)
  • রেড ট্যুর/The Red Tour (২০১৩-২০১৪)
  • ১৯৮৯ ওয়ার্ল্ড ট্যুর/The 1989 World Tour(2015)
  • খ্যাতি স্টেডিয়াম ভ্রমণ /Reputation Stadium Tour(২০১৮)
  • প্রেমিকা ফেস্ট/Lover Fest(২০২১)
    Tour



পুরস্কার ও সম্মাননা

Taylor Swift

কোটি সঙ্গীতপ্রেমীর হৃদয়ের রানী টেইলরের অর্জনের ঝুলি দিনকে দিন ভারি হয়েই চলেছে। এখনও অবধি তার ঝুলিতে রয়েছে ১০টি গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড, ২৩টি বিলবোর্ড মিউজিক অ্যাওয়ার্ড, ১১টি কান্ট্রি মিউজিক অ্যাসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড, ৮টি একাডেমি অব কান্ট্রি মিউজিক অ্যাওয়ার্ড, ১৯টি আমেরিকান মিউজিক অ্যাওয়ার্ড, ১টি ব্রিট অ্যাওয়ার্ড এবং ১টি এমি অ্যাওয়ার্ডসহ আরও অনেক পুরষ্কার ও পুরষ্কারের মনোনয়ন। ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সী গ্র্যামি বিজেতা শিল্পীও টেইলর সুইফট। ২০১০ সালে, মাত্র ২০ বছর বয়সে, তিনি এই অর্জন নিজের করে নেন। অনন্যসাধারণ লিখনশৈলী দিয়ে ‘দ্য সংরাইটার্স হল অব ফেম’-এ জায়গাও করে নিয়েছেন সুইফট।







Share with your friends if you love our-Expose Lifestyle



 For more  Visit-Expose Lifestyle


Hope you liked this Taylor Swift biography, and if you have any queries or suggestions regarding the same, feel free to comment below.

No comments

Powered by Blogger.